Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

এক নজরে

 ১৯৯৫ সালে চাঁদপুরে ডিইএমও প্রতিষ্ঠিত হয়ে বর্তমানে এটি সেবা প্রদানে সততা, দ্রুততা, ও কর্তব্যপরায়নতায় চাঁদপুর বাসীর বিশ্বাস ও আস্থার প্রতীক। ২০১৭ সালের সেপ্টম্বর মাস থেকে এ জেলায় ফিংগার প্রিন্ট ও নিবন্ধণ কার্যক্রম চালু হয়ে বর্তমানে প্রত্যেক মাসে গড়ে প্রায় ২৫০০ বিদেশগামী কর্মীর ফিংগার প্রিন্ট ও নিবন্ধণ হচ্ছে। ছোট জেলা হলেও  অভিবাসী শ্রমিক প্রেরণে দেশের ৪২টি জেলার  মধ্যে চাঁদপুর ৫ম স্থানে অবস্থান করছে। নিরাপদ  অভিবাসন নিশ্চিতকরনের লক্ষ্যে ব্যাপক প্রচার প্রচারণা  বৃদ্বি করায় মধ্যস্বত্বভোগী/দালাল ও প্রতারক চক্রের দৌরাত্ন কমেছে।রেমিটেন্স প্রবাহ বৃদ্রির জন্য  প্রচার প্রচারণা অব্যহত  রাখায় রেমিটেন্সের  পরিমান বুদ্বি পেয়েছে। বিদেশ গমনেচ্ছু কমীগণ সঠিক দিক নির্দেশনা  পাওয়ায় ডিইএমও চাঁদপুর এর আওতাধীন উপজেলাসমূহের বিদেশগামী কর্মীর রসংখ্যা  উত্তরোত্তর  বৃদ্বি পাচেছ। এছাড়া বৈদেশিক কর্মসংস্থান ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন সাধন ও বৈধ উপায়ে বিদেশ গমনের লক্ষ্যে বিদেশগামী কর্মীদের বাধ্যতামূলক   Online রেজিস্ট্রেশন,ফিংগার প্রিন্ট এবং   Online এ ভিসা যাচাইসহ  বিভিন্নি প্রকার সেবা প্রদান করে আসছে। ফলে বিদেশ গমনেচ্ছু কর্মীগীণ স্বচ্ছতার সাথে অতি অলাপ সময়ের মধ্যে বিদেশ গমনের প্রয়োজনীয় র্ক্যসমূহ সম্পন্ন করতে পারিছে। সরকার নির্ধারিত রেজিস্ট্রেশন ফি বাবদ টাকা প্রতিদিন সরকারের রাজস্ব আদায় হছ্ছে। অবৈধ অভিবাসন  প্রতিরোধে ও জনসচেতনতা বৃদ্বির লক্ষ্যে ডিইএমও চাঁদপুর এর আওতাধীন উপজেলা ও ইউনিয়ন  পর্যায়ে প্রচার প্রচারনার কার্যক্রম  অব্যাহত রয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত  অভিবাসী কর্মী ও কর্মীর পরিবারের সদস্যদির কল্যাণ নিশ্চিতকরণের  লক্ষ্যে আর্থিক অনুদান, ক্ষতিপূরণ, বকেয়া বেতন, ইন্সুরেন্স, সার্ভিস বেনিফিট  প্রদান এবং ক্ষতিগ্রস্থ  কর্মীর পক্ষে প্রয়োজনে মামলা  পরিচালনায় সহযোগিতাসহ অভিবাসী কর্মীর মেধাবী সন্তানদের মদ্যে শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করা হচ্ছে যা  সমাজের সার্বিক অবস্থার  উন্নয়নে অভূতপূর্ব অবদান রাখছে।

 

এছাড়াও ২০১৮ সালে জানুয়ারী মাসে  উন্নয়ন মেলা ও  এপ্রিল মাসে  বাংলাদেশ স্কাউট আয়োজিত জাতীয় স্কাউট সম্মেলনে গ্লোবাল ডেভেলাপমেন্ট ভিলেজ(জিডিভি) মেলায় অংশ গ্রহনের মাধ্যমে নিরাপদ অভিবাসনে সবাইকে  উদ্বুদ্ব করা হয়।

 

কার্যক্রমসমূহঃ

 

০১.   বিদেশগামী কর্মীদের নিবন্ধন ও ফিংগার ইমপ্রেশান কার্যক্রম।

০২.   বিদেশে কর্মরত অবস্থায় মৃত্যুবরনকারী কর্মীদের লাশ দাফন সংক্রান্ত লিখিত মতামত সংগ্রহকরন পূর্বক কল্যাণ বোর্ডে প্রেরণ।

০৩.  মৃত্যুজনিত  ক্ষতিপূরণ/বকেয়া পাওনা আর্থিক  সাহায়্যের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ ওয়ারিশ তদন্ত প্রতিবেদন

        কল্যাণ বোর্ডে  প্রেরণ।

০৪.  অনুদান  বাবদ মঞ্জুরীকৃত ৩,০০,০০০/- টাকার  আর্থিক সাহায্যের চেক  হস্তান্তর।

০৫. মৃত্যুজনিত  ক্ষতিপূরণ/বকেয়া পাওনা  অর্থের  চেক হস্তান্তর।